গাজীপুর মহানগরের কাশিমপুর মেট্রোথানার কার্যক্রম চলছে ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার অগোচরেই।
খোঁজ খবর রাখছেন না অনেক কিছুরই। কাশিমপুরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে ভ্রাম্যমাণ বাজার বসিয়ে ভোগান্তি সৃষ্টি করছে সাধারণ মানুষের। কাশিমপুর জিরানি সড়কের মাছিহাতা গার্মেন্টস এর সামনে,হাতিমারা স্কুল এন্ড কলেজের সামনে মোল্লা মার্কেট, এবং কাশিমপুর শ্রীপুর রাস্তার ডিবিএল গেট সংলগ্ন রাস্তায়, কাজিমার্কেট,সুলতান মার্কেট হাজি মার্কেট সহ আরো কিছু পয়েন্টে বসছে এসব ভ্রাম্যমাণ বাজার । যার ফলে গার্মেন্টস ছুটি হলে এসব রাস্তায় ব্যপক যানজটের সৃষ্টি হয় । যারকারণে যানবাহন চলাচলে যেমন বিঘ্ন ঘটছে, তেমনি সাধারণ মানুষও পড়ছে বিড়ম্বনায়। সেই সাথে মার্কেটের দোকানদারেরা হচ্ছে ক্ষতিগ্রস্থ।
মৌখিক ভাবে এ ব্যপারে জানানো হলেও কোন ব্যবস্থা নিচ্ছেন না তিনি।
কিছুদিন আগেই থানার অতি নিকটে অনুমতিবিহীন একটি মেলা অনুষ্ঠিত হয়ে গেল এখন একটি চলছে। । থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাসহ অধিকাংশ পুলিশ কর্মকর্তা মেলার সামনে দিয়ে যাতায়াত করলেও চলছে না দেখার ভান করে।
এমনকি থানার ভেতরের কার্যক্রম সম্পর্কেও অনেক কিছু অবগত নন তিনি।
গত ০৯/০৫/২৪ ইং তারিখে গাজীপুর ম্যাজিস্ট্রেট কোর্ট থেকে ১৪৫ ধারার একটি নোটিশ জারি করে কাশিমপুর থানায় প্রেরণ করেন।
তার দুইদিন পর থানার অফিসার ইনচার্জ সারোয়ার জাহানকে বিষয়টি অবগতির জন্য জানানো হলে এমন নোটিশের তথ্য তিনি জানেন না বলে জানান।
তবে এএসআই কামরুজ্জামান কাছে মোবাইল ফোনে এ ব্যপারে জানতে চাইলে তিনি বিষয়টি স্বীকার করে বলেন, কোর্ট থেকে একটা অর্ডার এসেছে, মোঃ এমারতের কাছে সেই কাগজ পৌঁছে দিয়ে কোর্টের অর্ডারের দায়িত্ব আমি পালন করেছি।
থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জানেনা অথচ এএসআই দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন, এ বিষয়ে জানতে চাইলে কোনাবাড়ী জোনের এসি আমির হোসেন বলেন, থানার ওসি এটা জানতে নাও পারে। কেউ এসবের খবর রাখছে না তাহলে জনমনে প্রশ্ন কাশিমপুর থানা চলছে কার অধিনে?